1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
  2. mdalamin0972@gmail.com : alamin :
শিরোনামঃ
ঢাকায় নিহত ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী সোহাগের দাফন বরগুনায় সম্পন্ন  বরগুনায় ৩৩০০ কৃষকের মাঝে ভেজা ও নষ্ট সার-বীজ বিতরণ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার গাফলিত” কৃষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বটিয়াঘাটার ৪ নম্বর সুরখালি ইউনিয়নের জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কর্মী সম্মেলন ২০২৫ বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন এডভোকেট আশরাফ হোসেন রাজ্জাক। বালিয়াডাঙ্গীতে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা ভিজিএফের চাল বিতরণে গিয়ে ইউপি সদস্যদের বাধার মুখে এসিল্যান্ড বাঁশখালীতে আস্করিয়া সড়ক নয় যেন মিনি পুকুর বাগেরহাটের ইউএনও মুস্তাফিজুর রহমান মানবতার সেবায় নিয়োজিত গোমস্তাপুরে ছেলে নিখোঁজ ১৩ দিন হলেও এখনো মিলেনি খোঁজ বাবা মায়ের আর্তনাদ ধাড়িয়া বন্দরে বিএনপি’র সদস্য নবায়ন কার্যক্রম সফল

পাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরের  হত্যাকাণ্ডের ৩ আসামি গ্রেফতার

  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ১২ মে, ২০২৫
  • ১১৩ জন দেখেছেন

মোঃ তুহিন (চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি )

গোমস্তাপুর উপজেলার চৌডালা ইউনিয়নের হরিনগর(কালিতলা) গ্রামে মতিন তেলি নাম এক ব্যক্তিকে হত্যার ঘটনার তিন আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলেন মোঃ শুকুরুদ্দিন (৪২), তার স্ত্রী মোসাঃ পিয়ারা বেগম (৩৫) ও মোঃ পিয়ারুল ইসলাম (২৩)। পুলিশ জানিয়েছে তারা সকল স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে।

গত ২ মার্চ রাত আনুমানিক ৮টায় মতিন তেলি বাড়ির পাশের সাহেবগ্রাম জামে মসজিদে নামাজ পড়তে যান। নামাজ শেষে তিনি বাড়ি ফিরেননি। পরদিন ৩ মার্চ রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার স্ত্রী ফেনী ও পরিবারের সদস্যরা লোকমুখে জানতে পারেন, শুকুরুদ্দিনের বাড়ির শয়নকক্ষে মতিনের রক্তাক্ত লাশ পড়ে আছে। লাশ পরীক্ষা করে দেখা যায়, মতিনের ডান গাল, হাতের বাহু, উরু, থুতনি, কপাল ও বাম পায়ে গভীর কাটা দাগ রয়েছে।

পরিবারের পক্ষ থেকে গোমস্তাপুর থানায় শুকুরুদ্দিন, পিয়ারা বেগম, পিয়ারুল ইসলাম ও অজ্ঞাতনামা ৫-৬ জনকে আসামি করে হত্যার মামলা (মামলা নং-০১/৩৮, ধারা-৩০২/৩৪) দায়ের করা হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার তত্ত্বাবধানে একটি টিম অভিযান চালিয়ে ৯ মে মানিকগঞ্জ সদর থানা এলাকা থেকে তিন আসামিকে গ্রেফতার করে।

জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা জানায়, মতিন তেলি তেল বিক্রির পাশাপাশি কবিরাজি করতেন। পিয়ারা বেগমের পেটের ব্যথার চিকিৎসা করাতে গিয়ে তার সঙ্গে মতিনের অবৈধ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে পিয়ারা এই সম্পর্ক থেকে বের হতে চাইলে মতিন জোরজবরদস্তি চালাতেন।

ঘটনার দিন (২ মার্চ) পিয়ারা আবার অসুস্থ হলে মতিন তেলি চিকিৎসার জন্য তাদের বাড়িতে আসেন। তিনি শুকুরুদ্দিনকে মিষ্টি কিনতে পাঠান এবং পিয়ারুল বাড়ি না থাকায় পিয়ারার সঙ্গে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করতে গেলে পিয়ারা তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করেন। পরে বাড়ি ফিরে শুকুরুদ্দিনও তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। তারা ছেলেকে ফোন করে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

গ্রেফতারকৃত আসামিরা আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে মামলার তদন্ত ও অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারে তারা তৎপর রয়েছেন

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......